গ্যাস্ট্রিক আলসার এর লক্ষণ
গ্যাস্ট্রিক আলসার এর লক্ষণ গুলি হলো পেটে জ্বালা, কাঁচা দহন, পেট ব্যাথা, প্রস্রাব, ক্ষুধামন্দা এবং অবজ্ঞান। এটি পেটের লাইনিংগে উদ্ভিদ্ধ কোষের কারণে তৈরি হয় এবং ধৈর্যশীল রোগ। গ্যাস্ট্রিক আলসার মূলত বাক্স মাথা, কেমিস্ট্রির কারণে হয়। যার ফলে পেটের সামান্য অমিল পিচ্ছিল হয়, যা অস্তিত্বশীল অমিল এসিড উত্পাদনের কারণে হয়। এই অমিল এসিড পেটের লাইনিংগে আঘাত করে এবং অল্পক্ষণের জন্য ব্যথা এবং ক্ষতি সৃষ্টি করে।
গ্যাস্ট্রিক আলসার হলো পেটের একটি মারাত্মক রোগ যা সাধারণত পেটে জ্বালা, কাঁচা দহন, পেট ব্যাথা, প্রস্রাব, ক্ষুধামন্দা এবং অবজ্ঞান সহ লক্ষণের সাথে প্রকাশ পায়। এটি মূলত বাক্স মাথা এবং কেমিস্ট্রির কারণে হয়, যা পেটের লাইনিংগে অস্তিত্বশীল অমিল এসিড উত্পাদনের কারণে হয়। এই অমিল এসিড পেটের লাইনিংগে আঘাত করে এবং অল্পক্ষণের জন্য ব্যথা এবং ক্ষতি সৃষ্টি করে। গ্যাস্ট্রিক আলসার একটি ধৈর্যশীল রোগ।
Table of Contents
গ্যাস্ট্রিক আলসার কী
গ্যাস্ট্রিক আলসারের লক্ষণ হল পেটে দাগ বা জ্বালা, এসিডিক অসুস্থতা, ভারী পেট ব্যাথা এবং পাচনে সমস্যা। পরিস্থিতিটির সঠিক চিকিৎসা ও পরামর্শের জন্য চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।
গ্যাস্ট্রিক আলসারের লক্ষণসমূহ
গ্যাস্ট্রিক আলসার হল পেটের লাইনিং এর ক্ষতির ফলে যে আলসার গঠন হয়। এটি কিছু লক্ষণ দেয়, যা চিকিৎসককে অবহিত করে।
পেটে ব্যথা
পেটে মারাত্মক ব্যথা আপনার গ্যাস্ট্রিক আলসারের সম্ভাব্য লক্ষণ।
বমি বমি ভাব
অস্বস্থ অনুভব, বমি বমি ভাব গ্যাস্ট্রিক আলসারের একটি সাম্ভাবিক লক্ষণ।
কারণ সমূহ
গ্যাস্ট্রিক আলসারের লক্ষণ হলো পেটে ব্যাথা, প্রস্রাবের সমস্যা, পাচনে সমস্যা এবং পেটে ফোলাই দখল হতে পারে। এই সমস্যার মূল কারণ হলো পেটের প্রতিরোধশীলতা কমে যাওয়া।
হেলিকোব্যাক্টার পাইলোরি ইনফেকশন
Credit: www.youtube.com
ঝুঁকির ফ্যাক্টর
গ্যাস্ট্রিক আলসার হলো পেটের লিনিং এর নিচের পর্দার উপর ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া এবং এটির কারণ হলো ‘ঝুঁকির ফ্যাক্টর’।
ধূমপান
ধূমপান গ্যাস্ট্রিক আলসারের ঝুঁকির ফ্যাক্টর। ধূমপানের ফলে পেটের লিনিং এর ভেতর অবস্থিত অস্থিরতা বা ইনফ্লামেশন বাড়তে পারে।
অত্যধিক মদ্যপান
অত্যধিক মদ্যপান করলে পেটে সুস্থতা ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং গ্যাস্ট্রিক আলসারের ঝুঁকি বাড়ে।
গ্যাস্ট্রিক আলসার ডায়াগনস্টিক প্রক্রিয়া
গ্যাস্ট্রিক আলসার এর লক্ষণ সম্পর্কে জানা গেছে, এখন আসুন দেখা যাক ডায়াগনস্টিক প্রক্রিয়া সম্পর্কে।
এন্ডোস্কোপি
এন্ডোস্কোপি হল এমন একটি প্রক্রিয়া যা ব্যবহার করা হয় যেখানে একটি দীর্ঘ বা সুক্ষ্ম টিউব দ্বারা আলসারের কারণ এবং আলসারের উপস্থিতি চিহ্নিত করা হয়।
ব্যারিয়াম সোয়ালো পরীক্ষা
ব্যারিয়াম সোয়ালো পরীক্ষা হল এমন একটি প্রক্রিয়া যা ক্লিনিকালি ব্যবহার করা হয় যেখানে রোগীকে ব্যারিয়াম সোয়ালো দেওয়া হয় এবং তারপর একটি বিশেষ ধরনের রেডিওগ্রাফি পরীক্ষা করা হয়।
গ্যাস্ট্রিক আলসার চিকিৎসা পদ্ধতি
গ্যাস্ট্রিক আলসার এর চিকিৎসা পদ্ধতি উপর ভিত্তি করে ডাক্তার গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলগিস্ট বা ডাক্তারের পরামর্শ অনুসারে হয়।
অ্যান্টিবায়োটিক থেরাপি
যদি আলসারের কারণ হয় হেলিকোব্যাকটেরিয়াপিলরি ইনফেকশন, তবে ডাক্তার অ্যান্টিবায়োটিক প্রেসক্রাইব করতে পারেন।
অ্যান্টাসিড ও প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর
অ্যান্টাসিড ও প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর গঠিত করে অ্যাসিড প্রস্তুতি ব্যাধি প্রতিরোধ করে।
প্রতিরোধ ও জীবনযাপন
গ্যাস্ট্রিক আলসারের লক্ষণগুলি হল: পেটে অথবা পেটের দুধে জ্বালা, অসুবিধা, পেটের উপরে গ্যাস বা ত্বকের রং পরিবর্তন। এই লক্ষণের সাথে দুধের উল্টো হলে নিত্য জীবনযাপনে পরিবর্তন দরকার।
স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
তামাক ও অ্যালকোহল থেকে বিরতি
গ্যাস্ট্রিক আলসার কখন ডাক্তারের কাছে যাবেন
আপনি যদি গ্যাস্ট্রিক আলসারে অনিশ্চয়তা বোধ করেন, তবে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করা উচিত। যদি আপনি পেটে অসুস্থ অনুভব করেন, তবে তা সামলানোর জন্য ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।
গ্যাস্ট্রিক আলসার এর লক্ষণ বৃদ্ধি পেলে তা একটি জরুরী অবস্থা হতে পারে। তখন ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
লক্ষণ বেড়ে যাওয়া
- পেটে চাপ বা দাগে অসুবিধা
- পেটে দাগ বা খড়কো ব্যথা
- পেটে জ্বালাত্মক অনুভূতি
জরুরী অবস্থা চিহ্নিতকরণ
- প্রস্রাবে লাল বা কালো রক্তের মিশ্রণ
- পেটে অত্যন্ত ব্যথা
- বমি বা পাতলা মৌখিক প্রস্রাব
Credit: www.ekusheysangbad.com
Frequently Asked Questions
পেটে আলসার হলে কি কি লক্ষণ দেখা দেয়?
পেটে আলসার হলে জ্বলবে, পেটে ব্যাথা হবে, অতিসারা হবে, পেটে স্বাদ হারাবে।
আলসার হলে কি পেট ব্যাথা হয়?
আলসার হলে পেটে ব্যাথা হতে পারে। এটি সাধারণত খাদ্যবিলম্ব ও খাদ্যপানের পরিবর্তে যেতে পারে। এছাড়াও প্রমাণিত যে আলসারে পেটে এসিড উৎপাদন বা পরিমাণে পরিবর্তন হতে পারে। এটি প্রায়শই পেটে মারাত্মক ব্যাথা, অতিসার, প্রজাতন্ত্রের সমস্যা এবং অতিরিক্ত পেট গ্যাসের কারণে ঘটতে পারে।
পেটের আলসার কত দিনে ভালো হয়?
পেটের আলসার সাধারণভাবে ২-৪ সপ্তাহে ভালো হয়। যদি সমস্যা থাকে, তাহলে নিয়মিত ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।
গ্যাস্ট্রিক আলসারের লক্ষণ কি কি?
গ্যাস্ট্রিক আলসারের লক্ষণ হলো পেটে দুঃখ বা তাক আকারের ব্যথা, পেটের উপরের দিকে অসুবিধা, পেট খারাপ হওয়া, বমি বা নিত্যদিনের ডায়রিয়া। এছাড়াও পেটে অবশিষ্ট খাদ্য দ্বারা বমি নিকষে এবং পেট চুলকানো বা তীব্র অস্বস্তির জন্য পেটের সামনে তাক ব্যথা হতে পারে।
Conclusion
গ্যাস্ট্রিক আলসার এর লক্ষণ নিয়ে আমাদের এই লেখাটি শেষ করতে এসেছে। গ্যাস্ট্রিক আলসারের মূল লক্ষণ হচ্ছে পেটে জ্বালা এবং দুধের পরিবর্তে অমিলতা অনুভব করা। সেই সাথে পেটের ব্যথা, প্রবণতা, অতিসংকোচন ও ক্ষুধামন্দা হতে পারে। যদি এই লক্ষণগুলো অনুভব করেন, তাহলে গ্যাস্ট্রিক আলসারের সম্ভাব্য হতে পারেন। এখনি ডাক্তারের পরামর্শ নিন এবং সঠিক চিকিৎসা করুন।